গবেষনায় বলা হয়েছে ইটিং ডিসঅর্ডার যেকোন বয়সে হতে পারে তবে তরুন ছেলেমেয়ে সহ উচ্চ শিক্ষিত ও উচ্চ সামাজিক অর্থনৈতিক শ্রেণির ককেশীয়
(Caucasian) মেয়েদের মধ্যে এই মানসিক জটিলতার সম্ভাবনা বেশি যার ফলে শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করে।
ইটিং ডিসঅর্ডার এর লক্ষন গুলো কিছুটা এমন-
১.আদর্শ ওজন থেকে কম থাকা সত্বেও দীর্ঘস্থায়ী ডায়েটিং
২.অনিয়ন্ত্রিত ওজন ( তাড়াতাড়ি কমে এবং বাড়ে)
৩.ক্যালরি ও চর্বিযুক্ত খাবারের প্রতি আসক্তি
৪.আনুষ্ঠানিকভাবে খাওয়ার প্রতি আগ্রহী নয় ( একা ও আড়াল করে খাবার গ্রহণ)
৫. হতাশ ও অলস প্রকৃতির
৬.সামাজিক, পারিবারিক কার্যক্রম সহ বন্ধুদের এড়িয়ে চলে(একা থাকতে পছন্দ করে)
৭.অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ আবার হুট করে ফাস্টিং করে ( অনিয়মিত জীবন যাপন ও খাদ্যভাস)
মানসিক অসুস্থতার ফলে ব্যাক্তির এই জটিলতা ঔষধের মাধ্যমে নির্মুল করা সম্ভব হয়না।
এ ধরনের অবস্থার জন্য -
*ডাক্তার - ( অনিয়মিত খাদ্যভাস এর দরুন শারীরিক কোন জটিলতা যেমন হরমোনাল ইমব্যালেন্স, ওভারিয়ার সিস্ট সহ অন্যান্য সমস্যা হয়েছে কিনা তা দেখা)।
*নিউট্রিশনিস্ট - ( ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্যালরি ও চর্বি যুক্ত খাবার কমিয়ে পুষ্টিকর খাদ্যভাস সেই সাথে খাবারে ভিন্নতা নিয়ে আসা)।
*থেরাপিস্ট - ( ইটিং ডিসঅর্ডার এর সমস্যা গুলো চিহ্নিত করে একা,পরিবার ও গ্রপ করে কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে পারিবারিক ভালো সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করা ও এর গুরুত্ব বোঝানো)।
*মেডিকেশন - ( কিছু মেডিসিন এনজাইটি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী তা গ্রহণ)।
একত্রে ব্যাক্তিকে পর্যবেক্ষন করে কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে ব্যাক্তির অবস্থার উন্নতি করতে হবে তাই ব্যাক্তিকে সকলের ত্তত্ত্বাবধানে থেকে তাদের পরামর্শ মেনে জীবন যাপনে অভ্যস্ত হতে হবে।
Most.
Nourin Mahfuj
Fitness
Nutrition Specialist